চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহবায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন,দেশের জনগণ অধিকার আদায়ের আন্দোলন সংগ্রামে রাজপথে আছে। আজকের এই সরকার পতন আন্দোলন বিএনপি বা বিরোধী দলের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। এই সরকার পতন আন্দোলন জনগণের আন্দোলনে পরিণত হয়েছে। দেশের ৯০ ভাগ মানুষ এখন আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে বলছে। কারণ তারা যখনই ক্ষমতা এসেছে গণতন্ত্র ধ্বংস করেছে। তারা ক্ষমতায় আসার পর জনগণের ভোটের অধিকার,ভাতের অধিকারসহ সকল গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নিয়ে। আওয়ামী লীগের অনেক পরিবারও নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের কষাঘাতে এখন তাদের সরকারের পক্ষে নেই। কারণ আজ সকল নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য মানুষের ক্রয়—ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে। এদেশের জনগণ সব সময় সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে।৭১’র মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানীদের সাথে হার মানে নাই এই দেশের মুক্তিকামী জনতা। ৯০ এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে আমার নেত্রী স্বৈরাচার এরশাদ সরকারের সাথে আপোষ করে নাই। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে স্বৈরাচারের এরশাদের পতন হয়েছিল। আগামীতে তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত ও স্বৈরাচার শেখ হাসিনার পতন ঘটিয়ে দেশের গণতন্ত্রমুক্ত হবে।
তিনি আজ বৃহস্পতিবার (২৪ আগষ্ট) বিকালে দলীয় কার্যালয় নাছিমন ভবন মাঠে আগামী ২৬ আগষ্ট, শনিবার অবৈধ, লুটেরা, ফ্যসিষ্ট সরকারের পদত্যাগ, সংসদ বিলুপ্তিকরণ, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে নতুন নির্বাচন কমিশনের গঠন করে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ১ দফা দাবীতে কালো পতাকা গণ—মিছিল সফল করার লক্ষে চটগ্রাম মহানগর বিএনপির উদ্যোগে আয়োজিত প্রস্তুতি সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
ডা. শাহাদাত হোসেন আরও বলেন, দেশে বর্তমানে আওয়ামী লীগ ছাড়া আর কারও মানবাধিকার নেই। সাম্প্রতিক সব ঘটনাই দেশের মানুষের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। তারা এখন পশ্চিমা বিশ্ব ও ভারতকে দেখাতে দেশে জঙ্গি নাটক শুরু করছে। যারা ধর্ম পালন করেন তাদের জঙ্গি বানিয়ে এ সরকার ফায়দা হাসিল করতে চায়। তাদের রাজনৈতিক শিষ্টাচার নেই। আওয়ামী লীগ নিজেদের দেশের মালিক মনে করে। তারা সাধারণ মানুষের সংবিধান নষ্ট করে ফেলেছে। তারা নিজেদের স্বার্থে সংবিধান সংশোধন করেছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রসঙ্গে দেওয়া রায় পরিবর্তন করে জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করেছে। সম্ভাবনাময় বাংলাদেশকে দুর্নীতি পরায়ণ জাতিতে পরিণত করেছে আওয়ামী লীগ। এর থেকে মুক্তি পেতে কঠিন আন্দোলন দরকার।
তিনি আগামী শনিবার চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির কালো পতাকা গণমিছিল সফল করার আহবান জানান।
কেন্দ্রীয় বিএনপির শ্রম সম্পাদক এ এম নাজিম উদ্দীন বলেন,শেখ হাসিনা জোর করে প্রধানমন্ত্রী হয়ে বসে আছেন, আর তিনি জিয়াউর রহমানের পরিবারকে বলেন খুনি। শহিদ জিয়া এদেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনেছিলেন।
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর বলেন,খালেদা জিয়া আজীবন গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছেন। তার সন্তান তারেক রহমান আজ গোটা জাতিকে আন্দোলন সংগ্রামে নেতৃত্ব দিচ্ছেন।আমরা এই সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে যাব না।আগামী ২০শে আগস্ট শনিবার অবৈধ, লুটেরা, ফ্যসিষ্ট সরকারের পদত্যাগ, সংসদ বিলুপ্তিকরণ, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে নতুন নির্বাচন কমিশনের গঠন করে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ১ দফা দাবীতে কালো পতাকা গণ—মিছিলকে সফল ঐক্যবদ্ধভাবে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে।
দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক আবু সুফিয়ান বলেন,প্রধানমন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে হবে, সংসদ বিলুপ্ত করে দিয়ে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের হাতে ক্ষমতা দিয়ে নতুন নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচন করতে হবে। তা হলেই শুধু একটা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার সুযোগ সৃষ্টি করা যাবে।
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সদস্য কামরুল ইসলামের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সি. যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব এম এ আজিজ, যুগ্ম আহবায়ক এড. আবদুস সাত্তার, সৈয়দ আজম উদ্দীন, কাজী বেলাল উদ্দিন, ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, মো. শাহ আলম, ইসকান্দর মির্জা, আবদুল মান্নান, আহবায়ক কমিটির সদস্য হারুন জামান, হাজী মো. আলী, এড মুফিজুল হক ভূঁইয়া, ইকবাল চৌধুরী, এস এম আবুল ফয়েজ, নাজিম উদ্দীন আহমেদ, আর ইউ চৌধুরী শাহীন, আহমেদুল আলম চৌধুরী রাসেল, মনজুর আলম মনজু, আনোয়ার হোসেন লিপু, গাজী মো. সিরাজ উল্লাহ, মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দিপ্তী, সাধারন সম্পাদক মোহাম্মদ শাহেদ, বিভাগীয় শ্রমিকদলের সাধারণ সম্পাদক শেখ নুরুল্লাহ বাহার, মহানগর মহিলাদলের সাধারণ সম্পাদক জেলী চৌধুরী, থানা বিএনপির সভাপতি মো. আজম, মোশাররফ হোসেন ডেপটি, আবদুস সাত্তার সেলিম, আবদুল্লাহ আল হারুন, ডা. নুরুল আবছার, থানা সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব জাকির হোসেন, হাজী বাদশা মিয়া, জসিম উদ্দিন জিয়া, আবদুল কাদের জসিম, নুর হোসাইন, কেন্দ্রীয় শ্রমিকদলের সাংগঠনিক সম্পাদক শম জামাল উদ্দিন, মহানগর শ্রমিকদলের সভাপতি তাহের আহম্মেদ, কৃষকদলের আহবায়ক মো. আলমগীর, সদস্য সচিব কামাল পাশা নিজামী, ছাত্রদলের আহবায়ক সাইফুল আলম, সদস্য সচিব শরিফুল ইসলাম তুহিন, তাঁতীদলের আহবায়ক মনিরুজ্জামান টিটুসহ বিএনপি সহযোগী সংগঠনের প্রমূখ নেতৃবৃন্দ।
তিনি আজ বৃহস্পতিবার (২৪ আগষ্ট) বিকালে দলীয় কার্যালয় নাছিমন ভবন মাঠে আগামী ২৬ আগষ্ট, শনিবার অবৈধ, লুটেরা, ফ্যসিষ্ট সরকারের পদত্যাগ, সংসদ বিলুপ্তিকরণ, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে নতুন নির্বাচন কমিশনের গঠন করে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ১ দফা দাবীতে কালো পতাকা গণ—মিছিল সফল করার লক্ষে চটগ্রাম মহানগর বিএনপির উদ্যোগে আয়োজিত প্রস্তুতি সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
ডা. শাহাদাত হোসেন আরও বলেন, দেশে বর্তমানে আওয়ামী লীগ ছাড়া আর কারও মানবাধিকার নেই। সাম্প্রতিক সব ঘটনাই দেশের মানুষের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। তারা এখন পশ্চিমা বিশ্ব ও ভারতকে দেখাতে দেশে জঙ্গি নাটক শুরু করছে। যারা ধর্ম পালন করেন তাদের জঙ্গি বানিয়ে এ সরকার ফায়দা হাসিল করতে চায়। তাদের রাজনৈতিক শিষ্টাচার নেই। আওয়ামী লীগ নিজেদের দেশের মালিক মনে করে। তারা সাধারণ মানুষের সংবিধান নষ্ট করে ফেলেছে। তারা নিজেদের স্বার্থে সংবিধান সংশোধন করেছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রসঙ্গে দেওয়া রায় পরিবর্তন করে জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করেছে। সম্ভাবনাময় বাংলাদেশকে দুর্নীতি পরায়ণ জাতিতে পরিণত করেছে আওয়ামী লীগ। এর থেকে মুক্তি পেতে কঠিন আন্দোলন দরকার।
তিনি আগামী শনিবার চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির কালো পতাকা গণমিছিল সফল করার আহবান জানান।
কেন্দ্রীয় বিএনপির শ্রম সম্পাদক এ এম নাজিম উদ্দীন বলেন,শেখ হাসিনা জোর করে প্রধানমন্ত্রী হয়ে বসে আছেন, আর তিনি জিয়াউর রহমানের পরিবারকে বলেন খুনি। শহিদ জিয়া এদেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনেছিলেন।
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর বলেন,খালেদা জিয়া আজীবন গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছেন। তার সন্তান তারেক রহমান আজ গোটা জাতিকে আন্দোলন সংগ্রামে নেতৃত্ব দিচ্ছেন।আমরা এই সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে যাব না।আগামী ২০শে আগস্ট শনিবার অবৈধ, লুটেরা, ফ্যসিষ্ট সরকারের পদত্যাগ, সংসদ বিলুপ্তিকরণ, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে নতুন নির্বাচন কমিশনের গঠন করে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ১ দফা দাবীতে কালো পতাকা গণ—মিছিলকে সফল ঐক্যবদ্ধভাবে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে।
দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক আবু সুফিয়ান বলেন,প্রধানমন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে হবে, সংসদ বিলুপ্ত করে দিয়ে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের হাতে ক্ষমতা দিয়ে নতুন নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচন করতে হবে। তা হলেই শুধু একটা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার সুযোগ সৃষ্টি করা যাবে।
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সদস্য কামরুল ইসলামের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সি. যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব এম এ আজিজ, যুগ্ম আহবায়ক এড. আবদুস সাত্তার, সৈয়দ আজম উদ্দীন, কাজী বেলাল উদ্দিন, ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, মো. শাহ আলম, ইসকান্দর মির্জা, আবদুল মান্নান, আহবায়ক কমিটির সদস্য হারুন জামান, হাজী মো. আলী, এড মুফিজুল হক ভূঁইয়া, ইকবাল চৌধুরী, এস এম আবুল ফয়েজ, নাজিম উদ্দীন আহমেদ, আর ইউ চৌধুরী শাহীন, আহমেদুল আলম চৌধুরী রাসেল, মনজুর আলম মনজু, আনোয়ার হোসেন লিপু, গাজী মো. সিরাজ উল্লাহ, মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দিপ্তী, সাধারন সম্পাদক মোহাম্মদ শাহেদ, বিভাগীয় শ্রমিকদলের সাধারণ সম্পাদক শেখ নুরুল্লাহ বাহার, মহানগর মহিলাদলের সাধারণ সম্পাদক জেলী চৌধুরী, থানা বিএনপির সভাপতি মো. আজম, মোশাররফ হোসেন ডেপটি, আবদুস সাত্তার সেলিম, আবদুল্লাহ আল হারুন, ডা. নুরুল আবছার, থানা সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব জাকির হোসেন, হাজী বাদশা মিয়া, জসিম উদ্দিন জিয়া, আবদুল কাদের জসিম, নুর হোসাইন, কেন্দ্রীয় শ্রমিকদলের সাংগঠনিক সম্পাদক শম জামাল উদ্দিন, মহানগর শ্রমিকদলের সভাপতি তাহের আহম্মেদ, কৃষকদলের আহবায়ক মো. আলমগীর, সদস্য সচিব কামাল পাশা নিজামী, ছাত্রদলের আহবায়ক সাইফুল আলম, সদস্য সচিব শরিফুল ইসলাম তুহিন, তাঁতীদলের আহবায়ক মনিরুজ্জামান টিটুসহ বিএনপি সহযোগী সংগঠনের প্রমূখ নেতৃবৃন্দ।