‘বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) অতীতের চেয়ে অনেক বেশি সুসংগঠিত। আগে স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের পুলিশি হয়রানির শিকার হতে হতো।
এখন কোনো ব্যবসায়ী হয়রানির শিকার হলে দ্রুত ব্যবস্থা নিয়ে সমাধান করা হচ্ছে। ’
শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে চট্টগ্রাম ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে আয়োজিত বাজুস চট্টগ্রামের দ্বি-বার্ষিক সাধারণ সভায় বক্তরা এসব কথা বলেন।
সভায় বক্তরা বলেন, কিছু অসাধু ব্যবসায়ী বন্ধের দিনও দোকান খোলা রেখে ব্যবসা পরিচালনা করতেন। এখন বাজুসের উদ্যোগের কারণে সেটা ৯৫ শতাংশ কমিয়ে আনা হয়েছে। চট্টগ্রামে বাজুসের নির্ধারিত মূল্যের স্বর্ণ বিক্রি না করে কম দামে বিক্রির একটি নোংরা প্রতিযোগিতা শুরু করেছেন কিছু ব্যবসায়ী। এ বিষয়ে নীতিমালা গ্রহণ করা হচ্ছে। অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে অনেক বেশি সুসংগঠিত বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এর পেছনে মুখ্য ভূমিকা পালন করছেন দেশের শীর্ষ শিল্প উদ্যোক্তা বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বাজুসের প্রেসিডেন্ট সায়েম সোবহান আনভীর।
দ্বি-বার্ষিক সাধারণ সভায় বাজুস চট্টগ্রামের সভাপতি মৃণাল কান্তি ধরের সভাপতিত্বে সভা পরিচালনা করেন সহ সম্পাদক মো. শাহজাহান সিদ্দিকী ও রাজীব ধর। সম্পাদকীয় পাঠ করেন বাজুস চট্টগ্রামের সাধারণ সম্পাদক প্রণব সাহা, বার্ষিক আয়-ব্যয়ের তথ্য উপস্থাপন করেন কোষাধাক্ষ প্রতাপ ধর। সভায় স্বাগত ব্যক্তব্য রাখেন বাজুস চট্টগ্রামের সহ-সভাপতি সুধীর রঞ্জন বণিক।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন সহ-সভাপতি সিদুল কান্তি ধর, দিলীপ কুমার ধর, হারাধন মহাজন, বিপ্লব বসাক, লিটন কান্তি ধর, যীশু বণিক, সহ-সম্পাদক কাজল বণিক, প্রদীপ গুহ, অমিত ধর, হিরন্ময় ধর, সুকুমার দে, খোকন ধর, হাজী মোহাম্মদ নুরুল হক, সুজিত কুমার ধর, কার্যকরী সদস্য মিনা নাথ ধর, গোপীনাথ ধর, রুবেল কান্তি ধর, তপন কান্তি ধর, স্বপন চৌধুরী, রণিক বণিক প্রমুখ।