বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ গ্রাম বিষয়ক সম্পাদক বেলাল আহমদ বলেছেন, সরকার গণতন্ত্রের নামে দেশে ভয়তন্ত্র চালু করেছে। আওয়ামী লীগ এখন পুরোপুরি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর নির্ভরশীল। তাদের কোনো রাজনীতি নেই। তারা সম্পুন্ন জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। বিএনপির কর্মসূচিতে জনসম্পৃক্তিতা দেখে তারা ভয় পায়। আজকে চট্টগ্রামে কেন্দ্র ঘোষিত যে থানা ভিত্তিক অবস্থান কর্মসূচি পালিত হচ্ছে সরকারের ইশারায় বিভিন্ন জায়গায় ভিন্ন ভিন্ন অজুহাতে বাধাগ্রস্থ করেছে। সরকারর অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে বিএনপি রাজপথে অব্যাহতভাবে কর্মসূচি পালন করছে। রোজার মধ্যেও আমরা রাজপথে আছি। সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত আমাদের কর্মসূচি চলবে। দেশের মানুষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা শেখ হাসিনাকে বিদায় করবে। এখান থেকে পিছু হটার সুযোগ নেই। কারণ, এই সরকার ভয়-ভীতি প্রদর্শন করে ক্ষমতায় থাকতে চায়। জনগন সরকারের ভয় ভীতিকে আর ভয় পায়না। আমাদের নেতা তারেক রহমান বলেছে বাংলাদের ফয়সালা রাজপথেই হবে। আমদেরকে যে কোন ত্যাগের বিনিময়ে রজপথের ফয়সালার মাধ্যমে অবৈধ ফ্যাসিষ্ট আওয়ামী সরকারের হাত থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করার দীপ্ত শপথ গ্রহন করতে হবে।
তিনি আজ শনিবার, ৮ এপ্রিল বিকালে নগরীর কর্ণেল হাটে বিদ্যুৎ, গ্যাসসহ, দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি ও আওয়ামী সরকারের সর্বগ্রাসী দুর্নীতির প্রতিবাদে ও ঘোষিত ১০, দফা বাস্তবায়নে দাবিতে কেন্দ্রঘোষিত চট্টগ্রাম আকবরশাহ থানা বিএনপির অবস্থান কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত বক্তব্য রাখেন।
আকবরশাহ থানা বিএনপির সিনি. সহ সভাপতি আইয়ুব খানের সভাপতিত্বে ও সাধারন সম্পাদক মাঈনুদ্দিন চৌধুরী মাঈনুর পরিচালনায় অবস্থান কর্মসূচিতে বিশেষ অতিতির বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য মনজুর আলম চৌধুরী মনজু, বক্তব্য রাখেন নগর বিএনপির সাবেক নেতা নুরুল আকবর কাজল, রায়হান উদ্দিন প্রধান, ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আলহাজ্ব রফিক উদ্দিন চৌধুরী, জমির আহমদ, সাধারন সম্পাদক ফরিদুল আলম, হাবিবুর রহমান চৌধুরী, বিএনপি নেতা মহসিন তালুকদার, আবদুর রহমান, জাহেদ আলী, মো. সেলিম উদ্দিন, আলাউদ্দিন, অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ সাহেদ আকবর, শহীদুল্লাহ বাহার, মো. সিরাজ উদ্দিন, মো. হাসান, গিয়াস উদ্দিন টুটু, মো. ইলিয়াছ, মো. তৌসিফ প্রমূখ।