এখন অনেকেই ব্লুটুথ স্পিকার ফোনের সঙ্গে কানেক্ট করে গান শোনেন। ব্লুটুথ স্পিকার কেনার আগে বেশ কিছু বিষয়ে মাথায় রাখতেই হবে। ভালো স্পিকারে গান শোনার মজা দ্বিগুণ হয়ে যায়। পেশাদারি ক্ষেত্রে ব্যবহারের জন্য হলে তো কথাই নেই। কিন্তু ভালো জিনিসের সন্ধান পাওয়া অত সহজ নয়। বিশেষ করে বাজারে যখন মেলা স্পিকার রয়েছে। তাই ব্লুটুথ স্পিকার কেনার আগে এই বিষয়গুলো মাথায় রাখতেই হবে।
সাউন্ড কোয়ালিটি: একেক জনের পছন্দ একেক রকম। তারপরেও নির্দিষ্ট মাত্রার মধ্যে ফ্রিকোয়েন্সি রেসপন্স রাখা উচিত। একটি ব্লুটুথ স্পিকার যে পরিমাণ শব্দ উৎপন্ন করতে পারে সেটাই ফ্রিকোয়েন্সি রেসপন্স। এর মাত্রা ২০ হার্জ থেকে ২০ কিলোহার্জ হওয়া উচিত। সঙ্গে দেখে নিতে হবে স্পিকার যেন ভাল বেস (নিম্ন ফ্রিকোয়েন্সি), পরিষ্কার মিডরেঞ্জ এবং ক্রিস্প ট্রিবল (উচ্চ ফ্রিকোয়েন্সি) সহ ভারসাম্যপূর্ণ সাউন্ড তৈরি করতে পারে।
পাওয়ার আউটপুট: বড় ঘরের জন্য ৫০ ওয়াট বা তার বেশি ক্ষমতা সম্পন্ন স্পিকার কেনা উচিত। মাথায় রাখতে হবে, ওয়াটেজ বেশি মানে সাউন্ডও বেশি হবে। এর সঙ্গে সেনসিটিভিটি রেটিংও দেখতে হয়। এটা ডেসিবেলে পরিমাপ করা হয়। বোঝায় যে স্পিকার কতটা দক্ষতার সঙ্গে শক্তিকে সাউন্ডে রূপান্তর করতে পারে। ৯০ডিবি বা তার বেশি সেনসিটিভিটি রেটিংয়ের স্পিকার কেনাই ভালো।
পাওয়ার আউটপুট: বড় ঘরের জন্য ৫০ ওয়াট বা তার বেশি ক্ষমতা সম্পন্ন স্পিকার কেনা উচিত। মাথায় রাখতে হবে, ওয়াটেজ বেশি মানে সাউন্ডও বেশি হবে। এর সঙ্গে সেনসিটিভিটি রেটিংও দেখতে হয়। এটা ডেসিবেলে পরিমাপ করা হয়। বোঝায় যে স্পিকার কতটা দক্ষতার সঙ্গে শক্তিকে সাউন্ডে রূপান্তর করতে পারে। ৯০ডিবি বা তার বেশি সেনসিটিভিটি রেটিংয়ের স্পিকার কেনাই ভালো।
বাজেট: এন্ট্রি লেভেল স্পিকার পকেট ফ্রেন্ডলি। দাম কম। তবে সাউন্ড অত ভাল নাও হতে পারে। সেদিক থেকে মিড রেঞ্জের স্পিকারের সাউন্ড ভাল। দামও মাঝারি। তবে যাঁরা দূর্দান্ত সাউন্ড কোয়ালিটি এবং আকর্ষণীয় ফিচার চান, তারা হাই এন্ড স্পিকার কিনতে পারেন। এর দাম তুলনামূলকভাবে বেশি।
ব্র্যান্ড এবং রিভিউ: প্রথমে ব্র্যান্ড এবং মডেল পছন্দ করতে হয়। তারপর দেখতে হয় গ্রাহকদের রিভিউ। অন্যান্য ক্রেতারা সেই ব্লুটুথ স্পিকার সম্পর্কে কী বলছেন, সেটা জানা উচিত। বিশেষজ্ঞদের মতামতও দেখতে হবে। ভালো ট্র্যাক রেকর্ড রয়েছে এমন প্রতিষ্ঠিত ব্র্যান্ডের প্রোডাক্টে সঠিক ওয়ারেন্টি এবং বিক্রি পরবর্তী পরিষেবা পাওয়া যায়।