শফিউল আলম,রাউজানঃ রাউজান উপজেলার ৮নং কদলপুর ইউনিয়নের শমশের নগর পাহাড়ী এলাকায় সরকারী খাস জমিতে সরকার সেনাবাহিনীর সদস্যদের দিয়ে ১শত ৩০টি পাকাঘর নির্মান করেন। পাকা ঘর নির্মানের পর পাকা ঘর বরাদ্ব পাওয়া আশ্রয়ন প্রকল্পের বাসিন্দ্বাদের ব্যবহারের জন্য পুকর খনন. ও বিশুদ্ব পানি ব্যবহারের জন্য টিউবওয়েল, গভীর নলকুপ বসানো হয়। আশ্রয়ন প্রকল্পে বিদ্যুৎ লাইন নির্মান করা হয়। আশ্রয়ন প্রকল্পের বাসিন্দ্বা কুলসুম বেগম বলেন, ১শত ৩০ ঘরের মধ্যে বরাদ্ব পাওয়া ৪০টি পরিবার বসাবাস করছেন ্ অবশিষ্ট ৯০ টি ঘরের মধ্যে ৪০টি ঘর তালাবদ্ব থাকে সবসময় । বরাদ্ব পাওয়া ব্যক্তিরা মাঝে মধ্যে এসে ঘর দেখে চলে যায় । সরকারী বরাদ্ব প্রাপ্ত ঘর বিক্রয় করার কোন আইন না থাকলে ও ৫০টি ঘর বিক্রয় করে দিয়েছে বরাদ্ব প্রাপ্ত ব্যক্তিরা । কদলপুর আশ্রয়ন প্রকল্পের ২২ নং ঘরে বাসবাস কারী তাজুল ইসলাম বলেন,তার বাড়ী চাদপুর । তাজুল ইসলাম চট্টগ্রাম নগরীর বায়োজিদ থানার বার্মা কলোনিতে তার পরিবার পরিজন নিয়ে বাসবাস করতো । গত দেড় বৎসর পুর্বে কদলপুর আশ্রয়ন প্রকল্পের বাসিন্দ্বা আনোয়ারও বাদশার সহায়তায় আশ্রয়ন প্রকল্পের ২২ নং ঘরটি বরাদ্ব পাওয়া রাউজানের নোয়াপাড়ার মাহবুল আলম থেকে ১লাখ টাকা দিয়ে ষ্টাম্পের মাধ্যমে কাগজ করে ক্রয় করে নিয়ে তার পরিবার পরিজন নিয়ে বসবাস করে আসছেন । এব্যাপারে রাউজান উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসার নিয়াজ মোরশেদ বলেন, সরকারী বরাদ্ব পাওয়া ঘর বিক্রয় করার কোন এখতিয়ার নেই। কেউ যাদি বিক্রয় করে থাকে তা অপরাধের শামিল ।
রাউজানে কদলপুর আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর বিক্রি
সংবাদটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন
একটি মন্তব্য করুন