নিজস্ব প্রতিবেদক :
আজ ২৫ এপ্রিল, ২০২৪ বন্দর দিবস।
বাংলাদেশের জাতীয় অর্থনীতির হৃদপিণ্ড সম্মৃদ্ধির স্বর্ণদ্বারখ্যাত চট্টগ্রাম বন্দরের ১৩৭ তম বর্ষপূর্তী। দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে এই বন্দর আজ শুধু বাংলাদেশ নয়, পার্শ্ববর্তী দেশগুলোকেও সেবা দেওয়া শুরু করেছে। প্রস্তুত হচ্ছে ভবিষ্যৎ মেরিটাইম হাব হওয়ার লক্ষ্য সামনে রেখে। নিরবচ্ছিন্নভাবে ২৪/৭ সেবা দিয়ে সচল রেখেছে দেশ ও দেশের অর্থনীতিকে।
বন্দর দিবস উপলক্ষে ২৪ এপ্রিল সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় কালে বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ সোহায়েল জানান – তৎকালীন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়া সরকার ১৮৮৭ সালে পোর্ট কমিশনার্স অ্যাক্ট প্রণয়ন করে যা ২৫ এপ্রিল ১৮৮৮ সালে কার্যকর হয়। তখন থেকেই চট্টগ্রাম বন্দরের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়।তাই প্রতিবছর ২৫ এপ্রিল বন্দর দিবস পালন করা হয়।
জানা যায় , ১৯২৬ সালে চট্টগ্রাম বন্দরকে মেজর পোর্ট ঘোষণা করা হয়। পাকিস্তান আমলে ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দের জুলাই মাসে চট্টগ্রাম পোর্ট কমিশনারকে চট্টগ্রাম পোর্ট ট্রাস্ট-এ পরিণত করা হয়, বাংলাদেশ আমলে ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে চট্টগ্রাম পোর্ট ট্রাস্ট-কে চট্টগ্রাম পোর্ট অথরিটিতে পরিণত করা হয়। এটি একটি স্বায়ত্তশাসিত সরকারি সংস্থা।
দিবসটি উপলক্ষে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ সোহায়েল বন্দরের এই বিশাল কর্মযজ্ঞে জড়িত দেশি-বিদেশি ও সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ের সকল অংশীজন, উন্নয়ন সহযোগী, বন্দর ব্যবহারকারী, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সকল শুভানুধ্যায়ীদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।